র্যালী ও আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সাইফুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিঃ যুগ্ম আহবায়ক মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার এমএ হাকিম সরকার, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহবায়ক সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ হাবিবুর রহমান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রোকেয়া পারভীন লাকি, মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন দুদু, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শশধর সেন, উপজেলা সিনিঃ মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ শহিদুল ইসলাম, উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা এনামুল হক, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা শিহাব উদ্দিন খান, নির্বাচন কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক, শিক্ষক সমিতির সভাপতি রোখসানা ইয়াসমিন রিতা, উপজেলা দুর্ণীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি শাহ্ আলাউদ্দিন আহমেদ, সহ-সভাপতি ফুলপুর মহিলা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ রওশন আরা বেগম, সহ-সভাপতি হাফেজ মুজিবুর রহমান, সাধারন সম্পাদক মুখলেছুর রহমান মন্ডল, ফুলপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হরমুজ আলী, শিক্ষিকা জহুরা খাতুন, বিআরডিবির কর্মকর্তা এনামুল হক, উপজেলা সেচ্চাসেবকলীগের আহবায়ক রাসেল আহমেদ রয়েল, সুলতানা, শিখা রানী বিউটিসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, মুক্তিযোদ্ধা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক, শিক্ষক, সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
উল্লেখ্য, হালুয়াঘাটের তেলিগাতি যুদ্ধে পরাজিত হয়ে পাক হানাদার বাহিনী ১৯৭১ সনের ৮ ডিসেম্বর ফুলপুর – হালুয়াঘাট উপজেলার সিমান্তবর্তি সরচাপুরে অবস্থান নেয়। পরে ফুলপুরের মধ্যনগর যুদ্ধে ৪ জন মিত্রবাহিনীর সদস্যসহ অনেক পাকহানাদারের মৃত্যু ঘটে। এতে পরাজিত হয়ে মহাসড়কের অসংখ্য ব্রিজ ভেঙে ও সাধারণ মানুষ হত্যা করে পাকবাহিনী ময়মনসিংহের দিকে পালিয়ে গেলে এদিন ফুলপুর মুক্ত হয়েছিল।
অপর দিবে বেগম রোকিয়া দিবসের জয়িতাদের সংবর্ধনার প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল নারী-পুরুষ সমতার উঠতে পারে সহিংসতা। এতে পাঁচজনকে জয়ীতার মাঝে কেস্ট এবং সার্টিফিকেট বিতরণ করা হয়। সফল জননী হিসেবে আম্বিয়া বেগম, সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য জাহানারা বেগম, শিক্ষা ও চাকরির ক্ষেত্রে শাপলা বেগম, নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে নতুন উদ্যমে জীবন শুরু করেছে যে নারী রহিমা বেগম, অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নারী, মমতাজ।